ডার্ক ওয়েবে কি বিক্রি হয় জানেন?
ডার্ক/ডীপ ওয়েব ইন্টারনেটের অন্ধকার দুনিয়া (অনেক না জানা তথ্য ১ম পর্ব)
একসময় ছিল, তখন হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন যারা ডার্ক/ডীপ ওয়েব সম্পর্কে জানতো। আর এখন প্রায় অনেকেই জানে এর সম্পর্কে। ডার্ক/ডীপ ওয়েব ইন্টারনেটের এক অন্ধকার দুনিয়া। সেখানে এমন অনেক কিছুই হয়ে থাকে যা আমাদের কল্পনার বাইরে। ডার্ক/ডীপ ওয়েবে সম্পর্কে কিছু তথ্য পর্ব আকারে শেয়ার করবো যা অনেকেরই হয়ত অজানা।
১ম পর্বঃডার্কওয়েবে এমন অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট কেনা যায়,যেইগুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন!!!
সাধারনত দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে সেই একাউন্টে ব্যালেন্স কত আছে?যদি আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স $১০০০ ডলার থাকে তবে আপনার সেই একাউন্ট ডার্ক ওয়েবে বিক্রি হবে মাত্র ৳৫০ ডলারে।
ডার্ক ওয়েবে মাত্র ৳৫০ডলার থেকে শুরু পার ডে সার্ভিস,
যাতে আপনি আপনার সাইবার ক্রিমিনাল ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন।
***
ডার্ক ওয়েবের প্রথম সাকসেসফুল ওয়েব মার্কেটপ্লেস ‘Silk Road’ যেখানে ছিল ছিল প্রায় ৯৫৫০০০ রেজিস্টার্ড ইউজার, এবং ১.২মিলিয়ন ব্রোকার,
যাদের লেনদেনের পরিমান ছিল প্রায় ২১৪মিলিয়ন ডলারের (প্রায় ১৭১২ কোটি টাকা) যেটা শুরু হয়েছিল ২০১১ সালে এবং বন্ধ হয়ে যায় ২০১৩ সালে।
***ডার্ক ওয়েবে কি বিক্রি হয় জানেন?
যেগুলো বিক্রি হওয়ায় টপ লিস্টে রয়েছে।
***প্রতারণামূলক ডকুমেন্ট
***চুরি হয়ে যাওয়া ক্রেডিট কার্ড
***পরিচয়পত্র
***অস্ত্র
***এবং সকল প্রকার জাল জিনিস।
***
আমরা রেগুলার ইন্টারনেটে যা খুঁজি, তার থেকে ডার্কওয়েবে কোন কিছু খোঁজা অনেক কঠিন,
কারন সেখানে অবৈধ কোম্পানিগুলো তা পরিচালনা করে,
তাই প্রায় প্রতিদিন ডার্কওয়েবে তারা তাদের ইউআরএল পরিবর্তন করে,
এমনকি প্রতি ঘণ্টায়ও পরিবর্তন করে থাকে।
ডার্ক/ডীপ ওয়েবকে কেন ইন্টারনেটের অন্ধকার দিক বলা হয়,
এবং
সবাইকে সচেতন করার জন্য পোস্ট করার মুল উদ্দেশ্য
নোটঃ (যে কোন কাজ করার আগে ভেবে নিন কাজটি করার পর আপনার পরিনতি কি হবে, আপনার পরিবারের কি হবে!!! সবাই ভাল থাকুন, ক্রাইম থেকে দূরে থাকুন)
No comments: